যশোর স্টিচের ভরাট কাজে কৃষ্ণচূড়া শালের সৌন্দর্য ফুটে উঠেছে ভিসকস কাপড়ে। সাইটে থাকা শেড এই শালের প্রধান বিশেষত্ব। বাংলাদেশের ঐতিহ্যকে বহন করা শালের মধ্যে কৃষ্ণচূড়া অন্যতম। যেখানে ভিসকস কাপড়ে করা হয়েছে যশোর স্টিচের ভরাট কাজ। কারিগরেরা অত্যন্ত যত্ন সহকারে ফুটিয়ে তোলেছে চোখজুড়ানো কৃষ্ণচূড়া ফুল। ফলে ক্রেতারা গায় দিয়ে হাটার সময় কিংবা জার্নি করার সময় অনুভব করতে পারবে কৃষ্ণচূড়ার ঘ্রাণ। সৌন্দর্য বাড়াতে এবং রুচিশীল করতে দুই পাশে রাখা হয়েছে আলাদা শেড।
আরাম ও মসৃণতার জন্য ব্যবহার করা হয়েছে ভিসকস কাপড়। যা এই শালকে হালকা, নরম ও শীরের জন্য আরামদায়ক করেছে। সেই সাথে শীতে উষ্ণতার পাশাপাশি এই শালে দেওয়া হয়েছে আভিজাত্যের ছোঁয়া। যশোর স্টিচের ভরাট ও সূক্ষ্ম কাজ শালের প্রতিটি অংশকে দৃষ্টিনন্দন ও শৈল্পিক রূপ দিয়েছে। কারিগরেরা অত্যন্ত যত্ন ও আন্তরিকতার সাথে কৃষ্ণচূড়া ফুলের রঙে রাঙিয়েছে। তাই বলা যায় কৃষ্ণচূড়া কেবল একটি শীত বস্ত্রই নয়, আমাদের ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি ও শৈল্পিকতার প্রতীক। যারা শৈল্পিকতা, ঐতিহ্য ও আধুনিকতার মেলবন্ধন পছন্দ করেন এই তাদের জন্যই এই শাল। যা শীতের উষ্ণ রাখার পাশাপাশি নতুন মাত্রা যোগ করবে ফ্যাশনের সৌন্দর্যে।
Farjana Afrose Ratna –
সারারাত জার্নি করে ভোরে গিয়ে পৌঁছালাম কক্সবাজার। সারারাতের ক্লান্তি কেটে গেল, সমুদ্রের ঢেউয়ের শব্দ আর হাল্কা মিষ্টি মিষ্টি শীতে।
Jenish Farzana Tania আপুর কৃষ্ণচূড়া হাতের কাজের শালটি ছিল সারারাতের সংগী। সেই শাল টাই জড়িয়ে নিলাম।